চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায়
চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় জানতে চাচ্ছেন তাহরে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারন একজন মানুষকে দেখতে তখনই সুন্দর লাগে যখন তার মাথায় ঘন ও লম্বা ঝলমলে চুল থাকে আর এই ঘন ও লম্বা চুল সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে। তাইতো চুলকে লম্বা ও ঘন করার জন্য মেয়েরা কত কিছুই না করে থাকে। অনেকেই পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ করে চুলের পিছনে।
তাই আমরা আজকের এই আর্টিকেলটিতে চুল ঘন ও লম্বা করতে কি কি করতে হয় এবং চুল লম্বা ও ঘন করার ঘরোয়া কিছু সহজ উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার পর আপনিও ঘরে বসেই নিজের চুলের যত্ন নিতে পারবেন।
ভুমিকা
চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো এবং আরো আলোচনা করবো চুল গজানো তেলর নাম কি এসব বিষয়ে। ঘন কালো ও লম্বা চুল পেতে কেবা নাচায়। ছেলে মেয়ে উভয় চায় যে তার চুল যেন ঘন এবং লম্বা হয়। কেননা প্রত্যেকের সৌন্দর্য নির্ভর করে তার ঝলমলে চুলের উপর। কারণ একজন মানুষ যতই সুন্দর হোক না কেন তার মাথায় যদি চুল না থাকে তাহলে তাকে দেখতে কেমন লাগে আপনারাই ভাবুন। যার মাথায় চুল নাই সেই বোঝে চুল নাথাকার কষ্ট।
অথচ মহান আল্লাহ সুবহানাল্লাহু ওয়া তায়ালা আমাদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এই চুল ফ্রিতে দিয়েছেন। আর আমরা অযত্ন এবং অবহেলা করে চুলের বারোটা থেকে ২৪ টা বাজিয়ে ফেলি। তাই আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু সহজ উপায় সম্পর্কে জানাবো যা ব্যবহার করলে আপনার চুলও সতেজ ঘন এবং লম্বা হবে তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
চুল ঘন ও লম্বা করার সহজ উপায়
চুল ঘন ও লম্বা করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালযুক্ত তেল কিংবা শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি যা আমাদের চুলের উপকার করার থেকে ক্ষতি বেশি করে। চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় গুলো আপনারা জানলে অবাক হবেন যে প্রাকৃতিক উপায়েও চুলের যত্ন নেয়া যায়। যা সহজলভ্য এবং নিজেই এগুলো তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন। নিচে প্রাকৃতিক উপায়ে চুল ঘন ও লম্বা করার উপায়গুলো বর্ণনা করা হল।
চুলের যত্নে আমলকি হেয়ারপ্যাক
চুলের যত্নে আমলকি অনেক কার্যকরী। কারণ আমলকিতে রয়েছে অধিক পরিমাণে ভিটামিন সি সহ আরো অনেক উপাদান যা চুলে পুষ্টি যোগায় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। চুলের খুশকি ও রুক্ষতা বা খসখসে ভাব দূর করে ও ঘনত্ব বাড়ায়। এবং চুলকে ঘন কালো এবং লম্বা করতে সাহায্য করে। চাইলে ঘরে বসে আমলকি টোটকা তৈরি করতে পারেন অথবা প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি আমলকির তেল বাজারে পাওয়া যায় সেটাও ব্যবহার করতে পারবেন।
আমলকির হেয়ারপ্যাক তৈরির পদ্ধতিঃ আমলকির তেল তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু আমলকি নিতে হবে তারপর আমলকির বীজগুলো ফেলে দিয়ে পিষে অথবা ব্লেনন্ডিং করে রস বের করে নিতে হবে ২/৩ চামোচ পরিমাণ এর সাথে ২/৩ চামচ নারিকেল তেল মেশাতে হবে পাশাপাশি কেশতি পাতার রস পরিমাণ মতো ব্যবহার করতে পারেন এইসব উপাদান একসঙ্গে ভালোভাবে মিক্সার করে চুলের গোড়ায় লাগাতে হবে তারপর এক থেকে দেড় ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করুন।
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা হেয়ারপ্যাক
সুন্দর ঝলমলে ও স্বাস্থ্যবান চুলের জন্য অ্যালোভেরা খুবই কার্যকরী। তাই চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় হতে পারে। কারণ এলোভেরাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি, সি ও ই সহ আরো অনেক খনিজ পদার্থ। যা স্কাল্ফে পুষ্টি যোগায় পাশাপাশি চুলের ময়েশ্চারাইজারকে অক্ষুন্ন রাখে ও রুক্ষতা দূর করে চুলকে নরম ও ঝলমলে রাখতে সাহায্য করে। এবং অ্যালোভেরাতে থাকা স্যালিসিলাক এসিড চুলের প্রদাহ দূর করে চুলের টিস্যু বা কোষগুলোকে সুস্থ রাখে ফলে চুল দ্রুত ঘন ও লম্বা হয়।
অ্যালোভেরা হেয়ারপ্যাক তৈরির পদ্ধতিঃ অ্যালোভেরা হেয়ার প্যাক তৈরির জন্য প্রথমে আপনাকে ৩/৪ চামচ পরিমাণ এলোভেরা জেল নিতে হবে এর সাথে ১ চামচ মধু ও ১ চামচ অ্যাপেল সিডের ভিনেগার ভালোভাবে মিক্সার করে নিতে হবে। অথবা আপনি শুধু অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন। তারপর এই মিক্সারটি চুলের গোড়া সহ সম্পূর্ণ চুলের ভালোভাবে লাগানোর পর ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
২য় পদ্ধতিঃ দুই টেবিল চামচ অ্যালোভেরার জেল ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর মিশ্রিত উপাদানটি চুলের মধ্যে ভালো করে লাগানোর পর ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
চুলের যত্নে পেঁয়াজ রসের হেয়ারপ্যাক
পেঁয়াজের রস চুলের জন্য খুবিই উপকারী ও কার্যকরী। চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় হিসেবে পেঁয়াজের রস অত্যন্ত কার্যকারী। কারণ পেঁয়াজের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যন্টিব্যাকেরিয়াল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের ফসফরাস, আইরন ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে যার কারণে অতিসহজে চুল পাকে না। এছাড়াও পেয়াজের মধ্যে রয়েছে সালফার যা চুলের কোলাজেন টিস্যুকে বৃদ্ধি করে এবং চুল লম্বা হতে সাহায্য করে।
পেঁয়াজের রসের হেয়ারপ্যাক তৈরির পদ্ধতিঃ পেঁয়াজের রসের হেয়ার প্যাক তৈরির জন্য মাঝারি সাইজের একটা পেঁয়াজ নিতে হবে। তারপর পেঁয়াজটির ছাল বা খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। এবার পেঁয়াজটি পিষে বা থেতলিয়ে রস বের করে নিতে হবে। তারপর সেই রস মাথার স্কাল্পে বা চুলের গোড়ায় ভালোভাবে মাসাজ করে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর ভালো শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
২য় পদ্ধতিঃ পেঁয়াজ এবং পরিমান মত মেহেদি পাতা একসঙ্গে ভালোভাবে বেটে পানির মতো তরল বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই তরল আলতোভাবে মাথার স্কাল্পে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে মাথা ধুয়ে নিতে হবে।
৩য় পদ্ধতিঃ পরিমাণ মতো পেঁয়াজ তেজপাতা এবং লবঙ্গ একত্রিত করে একটি পাত্রের সিদ্ধ করে তার রস বের করে নিতে হবে তারপর সেই রস বা তরল পানিওটি মাথায় ভালোভাবে মেখে নিতে হবে। এবার ২০ মিনিট পর মাথা ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
চুলের যত্নে মেহেদি পাতার হেয়ারপ্যাক
মেহেদি পাতার মধ্যে রয়েছে লসোন, হাইড্রক্সি এবং ন্যাপথা কুইনোন নামক এক ধরনের জৈব যৌগের উপস্থিতি যার কারনে মেহেদি পাতা বেটে কোথাও লাগালে রং হয়। তাই চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় হিসেবে মেহেদি পাতা ব্যাবহার হয়। কারন চুলের ন্যাচারাল কালার নিয়ে আসার জন্য মেহেদী পাতা হেয়ার প্যাকের মত কাজ করে। এছাড়াও মেহেদী পাতাতে রয়েছে প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের গোড়াকে মজবুত করে পাশাপাশি চুলকে ফাটা ও ভাঙ্গার হাত থেকে রক্ষা করে ফলে চুল দ্রুত লম্বা ও ঘন হয়। এবং মেহেদি পাতায় রয়েছে ফাঙ্গাসরোধী উপাদান যা খুশকি দূর করে ও চুলকে মসৃণ করে তোলে। মেহেদি বাটা চুলের জন্য প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে।
মেহেদি পাতার হেয়ারপ্যাক তৈরির পদ্ধতিঃ মেহেদি পাতার হেয়ার প্যাক তৈরি করার জন্য পরিমাণ মতো মেহেদী পাতা নিয়ে তারপর তা ভালোভাবে বেটে নিতে হবে এবার এই মেহেদী বাটা চুলের গোড়া সহ সম্পূর্ণ চুলগুলোতে ভালোভাবে লাগানোর পর ৩০ থেকে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে চুলগুলো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।
২য় পদ্ধতিঃ ২০০ গ্রাম মেহেদী বাটা, একটি ডিম ভেঙে তার সাদা অংশ এবং দুই চামচ লেবুর রস একসঙ্গে ভালোভাবে মিক্সচার করে নিতে হবে তারপর তা সেই মিক্সার গুলি মাথায় সুন্দর করে লাগানোর পর অন্তত এক ঘন্টা পরে মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
চুলের যত্নে নিমপাতার হেয়ারপ্যাক
চুলের যত্নে নিমপাতা খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। নিম পাতার হয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা চুলের ব্যাকটেরিয়া ও জীবনুকে ধ্বংস করে চুলকে ঘন ও লম্বা করতে সাহায্য করে। এছাড়াও নিমপাতায় রয়েছে ভিটামিন ই যা চুলের উজ্জ্বলতাকে বজায় রাখে।এর পাশাপাশি নিম পাতার রয়েছে ফ্যাটি এসিড যা মাথার ত্বককে ভালো রাখতে বিশেষভাবে কাজ করি।
নিমপাতার হেয়ারপ্যাক তৈরির পদ্ধতিঃ নিম পাতার হেয়ারপ্যাক তৈরি করার জন্য প্রথমে ১৫ থেকে ২০ টি নিম পাতা ভালো করে ব্লেনন্ডিং করে নিতে হবে তারপর পরিমাণ মতো ২ চামচ অথবা ৩ চামচ অলিভওয়েল তেল একসঙ্গে মিক্সার করে ভালোভাবে মাসাজ করে চুলে লাগাতে হবে। এই প্রক্রিয়া সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার চলবে।
২য় পদ্ধতিঃ ১০ থেকে ১২ টি নিমপাতা বেটে তার সাথে পরিমাণ মতো নারিকেল তেল ভালো করে মিক্সচার করে নিতে হবে। তারপর ভালো করে মাথার ত্বক ও চুলে মাখতে হবে। তারপর আধা ঘন্টা অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
চুল গজানো তেলের নাম কি |
চুল সৌন্দর্যের এক অবিচ্ছেদ অংশ। ঘন কালো ও লম্বা ঝলমলে চুল প্রত্যেক মানুষকেই আকৃষ্ট করে। তাইতো সকলেই চাই যে প্রত্যেকের মাথায় যেন সুন্দর ঝলমলে চুল থাকে। কিন্তু যখন মাথা থেকে একটার পর একটা চুল আস্তে আস্তে ঝরতে থাকে তখনই মানুষ চিন্তায় পড়ে যায় যে কিভাবে চুল পরা রোধ করা যায় এবং ঘন কালো ও লম্বা চুল পাওয়া যায়।
তাই আমরা আপনাদেরকে এমন কিছু তেলের নাম বলবো যে তেল গুলো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি। যা চুলে ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুল হয়ে উঠবে ঘন কালো লম্বা ও ঝলমলে। চলুন তাহলে বর্ণনা করা যাক চুল গজানো তেলের নাম কি এ বিষয়ে।
জোজোবা অয়েলঃ চুলের স্বাস্থ্যকে বজায় রাখার জন্য জোজোবা অয়েল তেল অত্যন্ত কার্যকারী। কারণ এই তেলের মধ্যে রয়েছে কপার,জিঙ্ক,ভিটামিন-বি, ভিটামিন-সি ভিটামিন-ই। এসব উপাদান চুল পড়া রোধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। পাশাপাশি চলতে মজবুত করে এবং চুল ভাঙ্গা রোধ করে।
ক্যাস্টর অয়েলঃ ক্যাস্টার অয়েল চুলের সুস্বাস্থ্যকে ধরে রাখে। কারণ ক্যাস্টার অয়েলের মধ্যে রয়েছে রিসিনোলিক এসিড যা মাথার স্ক্যাল্পের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব এবং খুশকি দূর করে। চুলকে ঝলমলে ও সুন্দর রাখে এছাড়াও ক্যাস্টর অয়েল মাথায় ম্যাসাজ করলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় ফলে নতুন চুল গজায় এবং চুলের বৃদ্ধি ঘটে। এই তেল অন্যান্য তেলের থেকে একটু ভারী তাই চুলে এই তেল ব্যবহার করার পর অবশ্যই শ্যাম্পু করে নিতে হবে অন্যথায় চুলে চিটচিটে ভাব থাকে।
আমন্ড অয়েলঃ চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানের জন্য আমন্ড অয়েল অত্যন্ত কার্যকরী। কারণ এই তেলের মধ্যে রয়েছে বায়োটিন এবং হেলদি ফ্যাট যা হেয়ার থিনিং এবং চুল পাতলা হওয়ার সমস্যা অনেকাংশেই রোদ করে। এই তেল গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত সম্পূর্ণ চুলে ম্যাসাজ করলে চুলের গোড়া মজবুত হয় নতুন চুল গজায় এবং চুলের বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
আর্গন অয়েলঃ আর্গন অয়েলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই, ফেনল এবং এন্টিঅক্সিডেন্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে যা চুলের হেয়ার ফলিকনকে সুরক্ষিত রাখে এবং চুলের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। ফলে চুল মজবুত হয় এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
নারকেল তেলঃ চুলকে ঘন কালো এবং ঝলমলে রাখার জন্য নারকেল তেল অত্যন্ত উপকারী। নারকেল তেলের মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি এসিড এবং পলিফেনলস যা চুলে পুষ্টি যোগায় ফলে চুল হয়ে ওঠে সতেজ, মসৃণ, ঘন এবং কালো। এছাড়াও চুলকে মজবুত করে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
অলিভ অয়েলঃ আলিম অয়েলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-ই। এই উপাদানগুলি চুলে পুষ্টি যোগায় চুলকে মজবুত ও শক্ত করে এবং চুলের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও অলিভ অয়েল তেল শরীরে মাখা যায় এবং খাওয়া যায়।
কাঠবাদামের তেলঃ কাঠবাদামের তেলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ই এবং ভিটামিন-ডি এর উপাদান যা চুলের সুস্বাস্থ্যকে বজায় রাখে এবং চুলকে বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং পূর্ণ শক্তির যোগান দেয়।
চুল ঘন লম্বা করতে কি কি করতে হবে?চুল কত দিনে লম্বা হয়?চুল পড়ার কারণ। চুল পড়া বন্ধ করতে হলে কি করতে হবে?চুল গজানোর তেলের নাম কি। এক মাসে কত ইঞ্চি চুল লম্বা হয়? ইত্যাদি প্রশ্নে উওর জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে সাথেই থাকুন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
এই আর্টিকেলটি পড়ে আশাকরি চুল ঘন ও লম্বা করার ঘরোয়া সহজ উপায় এবং চুল গজানাের তেলের নাম কি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জনতে পেরেছেন। উপরে বর্ণিব পদ্ধতিগুলো ব্যাবহার করার মাধ্যমে আপনাদের চুল ঘন কালো ও লম্বা হবে। এবং চুলের উজ্জলতা বৃদ্ধি পাবে চুল হবে অনেক নরম সফ্ট ও ঝলমলে।
আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এরকম জ্ঞানমূলক ও তথ্যমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url